
ঢাকা: ‘শর্ত সাপেক্ষে দ্বি-স্তর বিশিষ্ট টেস্ট প্রথা মেনে নিচ্ছে বিসিবি’-এমন শিরোনাম দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা একটি খবর ছেপেছে। সত্যিই কি তাহলে টেস্ট ক্রিকেটের এই বর্ণবাদী প্রথা মেনে নিচ্ছে বাংলাদেশ!
বাংলাদেশ ক্রিকটে বোর্ড প্রধান নাজমুল হাসান পাপনের জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, লাভ হলে মানতেও পারেন এ প্রথা।
রোববার মিরপুর শের-ই-বাংলায় বিসিবি কার্যালয়ে কোচ, অধিনায়ক ও বোর্ড ডিরেক্টরদের সঙ্গে মিটিং শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে পাপন বলেন, ‘এটা এখনও বোর্ডে আসে নাই। আমাদের জানতে হবে এখানে আমাদের লাভটা কি। সিইওর কাছে শুনেছি, দুটি ভাগ হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘প্রথম সাতটা দল সবাই সবার সঙ্গে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে খেলবে। নিচের পাঁচটা নিজেদের মধ্যে একইভাবে খেলবে এবং দুই বছর পরপর ওপরের সাত নম্বর দল নিচে নামবে এবং নিচের সেরা দল ওপরে যাবে। এতে একই স্তরের সবার সঙ্গে খেলার একটা সুযোগ মিলবে।’
২০১৪ সালে আইসিসি’র বার্ষিক সভায় ২০২০ সাল পর্যন্ত এফটিপির আওতায় দ্বি-পাক্ষিক সফরসূচি চূড়ান্ত হলেও ধাক্কা আসছে চলমান এফটিপিতে।
এ মাসের শেষে আইসিসি’র বার্ষিক সাধারণ সভায় দ্বি-স্তর বিশিষ্ট টেস্ট ফর্মুলা অনুমোদিত হলে প্রথম স্তরের দেশ পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা এবং অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে পূর্ব নির্ধারিত ৯টি টেস্ট খেলা থেকে বঞ্চিত হবে বাংলাদেশ।
নিউজনেক্সটবিডি ডটকম/টিএস