
ঢাকা: বিভিন্ন খবর নিয়ে বিশ্বের উল্লেখযোগ্য মিডিয়াগুলোতে জায়গা করে নিচ্ছে বাংলাদেশ। তার মধ্য থেকে কিছু খবর:
এনডিটিভি: ভারতের মিডিয়াটি ‘সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় কোন ধরনের বিদেশি সহায়তার দরকার নেই বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার’ শিরোনামে খবর প্রকাশ করেছে।
এতে বলা হয়, তথ্যমন্ত্রী হাসানুলি হক ইনু বলেছেন, সরকারকে বিব্রত করতে একটি গ্রুপ গুপ্তহত্যা করছে। তবে এতে করে আন্ত:ধর্মীয় সমঝোতায় কোন প্রভাব পড়বে না। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় কোন বিদেশি সহায়তার দরকার নেই জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার তার ধর্মনিরপেক্ষ মূলনীতিরে বিষয়ে সচেতন রয়েছে।
দ্যা হিন্দু: ভারতীয় গণমাধ্যমটিতে বলা হয়, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মীয় সংখ্যালঘুসহ বিভিন্ন পর্যায়ে গুপ্তহত্যা নাটকীয় হারে বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ।
সোমবার জেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের এক দীর্ঘ বক্তব্যে মানবাধিকার বিষয়ক কমিশনার জায়েদ রা’দ আল হুসেইন এসব হত্যার তদন্ত ও অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান।
ওয়াশিংটন পোস্ট: এতে টাঙ্গাইলের কান্দাপাড়া পতিতালয়ের একটি ফটো স্টোরি তুলে ধরা হয়। বলা হয়, বাংলাদেশ হচ্ছে পতিতাবৃত্তিকে বৈধতা দেয়া কয়েকটি মুসলিম দেশের একটি। এর সবচেয়ে পুরনো ও দ্বিতীয় বৃহত্তম পতিতাপল্লী হচ্ছে কান্দাপাড়া পতিতালয়।
২শ’ বছরের পুরনো পতিতালয়টি ২০১৪ সালে বন্ধ হয়ে যায়। তবে স্থানীয় অনেকগুলো এনজিওর সহায়তায় এটি আবারও চালু করা হয়েছে। পতিতালয়টির বাসিন্দাদের কষ্টের জীবন তুলে ধরা হয় স্টোরিটিতে।
ইউএসএ টুডে: যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যমটি লিখেছে, বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের লক্ষ্য করে বর্বর হত্যা চলছে। এতে সাম্প্রতিক সময়ের বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডের খবর তুলে ধরা হয়।
এএফপি: বার্তা সংস্থাটি লিখেছে, জঙ্গিবিরোধী অভিযানে ৮ হাজার জনকে গ্রেফতার করেছে বাংলাদেশ। এতে চলমান জঙ্গি ও সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ও আটকের খবর তুলে ধরা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে সংখ্যালঘু ও মুক্তমত প্রকাশকারীদের উপর হামলার পরিপ্রেক্ষিতে অভিযানটি শুরু করা হয়।
দি স্টেটসম্যান: ভারতের পত্রিকাটি লিখেছে, বাংলাদেশে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। সেটা হচ্ছে কল্পনা চাকমা কোথায়। এতে কল্পনা চাকমা অপহরণের ২০ বছরেও কোন হদিস নেই বলে উল্লেখ করা হয়।
নিউজনেক্সটবিডি ডটকম/এসআই