
ঢাকা: লঞ্চে চলাচলকারী যাত্রীদের জন্য টিকিটিং ব্যবস্থা চালু হয়েছে। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দক্ষিণাঞ্চলের নদীপথে (লঞ্চ কেবিন) আগাম টিকিট বিক্রিও শুরু হয়েছে রোববার থেকে। লঞ্চে ওঠার আগেই টিকিট কাটতে হবে। টিকিট ছাড়া কোনো যাত্রীকে লঞ্চে উঠতে দেওয়া হবে না।
অতিরিক্ত যাত্রী সামাল দিতে এ উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ। এছাড়া আগামী ৩০ জুন থেকে বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলের প্রায় অর্ধশত নৌ-রুটে লঞ্চের বিশেষ সার্ভিস শুরু হবে। বিশেষ সার্ভিস চলবে ঈদের পর তিন দিন পর্যন্ত।
রাজধানীর সদরঘাটের নৌ-টার্মিনালের পশ্চিমপাশে নির্মাণাধীন নতুন ভবনে ২২টি টিকিট কাউন্টার খোলা হয়েছে। বিআইডব্লিউটিএ সদরঘাটের নৌ-নিরাপত্তা ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম পরিচালক জয়নাল আবেদিন জানান, রোববার সকাল থেকে এ কাউন্টার উন্মুক্ত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এসব কাউন্টার থেকে সব লঞ্চের মালিকরা নিজেদের সুবিধামতো টিকিট বিক্রির ব্যবস্থা করবেন। টিকিট ছাড়া কোনো যাত্রী লঞ্চে উঠতে পারবে না। অতিরিক্ত যাত্রীও লঞ্চে ওঠাতে পারবে না। একেকটি লঞ্চের যাত্রী ধারণক্ষমতার উপর নির্ভর করে কাউন্টারে নির্দিষ্ট সংখ্যক টিকিট বিক্রি করতে হবে লঞ্চ মালিকদের।
এ ছাড়া ঈদের আগের ও পরের ৩ দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ব্যতীত সব ধরনের ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ফেরি পারাপার বন্ধ থাকবে।
নিউজনেক্সটবিডি ডটকম/এমএস/এসআই