
সরকারি কেনাকাটায় অস্বাভাবিক দাম নিয়ন্ত্রনে ৬ নির্দেশনা
September 22nd, 2020নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকাঃ সরকারি প্রকল্পের কেনাকাটায় অস্বাভাবিক দাম নিয়ন্ত্রণে সব …
নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকাঃ সরকারি প্রকল্পের কেনাকাটায় অস্বাভাবিক দাম নিয়ন্ত্রণে সব …
নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকাঃ করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে আর লকডাউনের কথা ভাবছে …
ঢাকা – প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন ও সুস্পষ্টভাবে বৈশ্বিক …
পুলক ঘটক শুক্রবার তখন আমি আল্লামা আহমদ শফীর পদত্যাগ সংক্রান্ত নিউজ করার জন্য তাঁর দীর্ঘকালীন ছাত্র, সহকর্মী, অনুসারী ও সংগঠকদের টেলিফোন নাম্বার জোগাড় করে একে একে কথা বলছিলাম। দুপুর একটার দিকে একজন বলল, “পদত্যাগের নিউজ করবেন, না ইন্তেকালের সংবাদ দিবেন? অবস্থা ভাল নয়, মনে হয় টিকবেনা।” সন্ধ্যায় শেষপর্যন্ত মৃত্যু সংবাদই লিখতে হয়েছে, কিন্তু মৃত্যুর আগে তাকে হাটহাজারীর বড় মাদ্রাসার মুহতারিম পদ থেকে অপসারণের জন্য তাঁর অনুসারীরা যা করেছেন তা মর্মান্তিক। বৃহস্পতিবার দিবাগত মধ্যরাত ১টা পর্যন্ত প্রায় সম্বিতহীন একজন শতবর্ষী মানুষকে চেয়ারে বসিয়ে রেখে নানাভাবে চাপাচাপি এবং অপদস্ত করা হচ্ছিল। বিষয়টি আমাকে অনেকেই বলেছেন। কিন্তু সময় তখন এমন, যে তারা দালাল হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার ভয়েই হোক অথবা জুনায়েদ বাবুনগরীর অনুসারীদের কাছে বিরাগভাজন হওয়ার ভয়েই হোক, মিডিয়ায় নাম প্রকাশ করার সাহস পাচ্ছিলেন না। এমনই অবস্থা! আমি যে অ্যামেরিকান মিডিয়ায় কাজ করি সেখানে সাধারণ নীতি হিসেবে সংবাদ পরিবেশনের সময় কোনো বেনামি সোর্স থেকে উদ্ধৃতি দেয়ার সুযোগ নেই। বাধ্য হয়েই প্রতিবেদনে বিবিসি’র রেফারেন্স দিয়েছিলাম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আল্লামা শফীর পক্ষের একজন শিক্ষককে উদ্ধৃত করে বিবিসি বাংলা বলেছে, “শতবর্ষী আহমদ শফী খুবই অসুস্থ ছিলেন এবং তার কোন কিছু চিন্তা করার বা বোঝার মত পরিস্থিতি ছিল না।একজন গুরুতর অসুস্থ মানুষকে বিক্ষোভের মুখে জোর করে বৈঠকে রেখে একতরফা সব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।” রাত ১টার পর মাদ্রাসার পরিচালনা কমিটির বৈঠক শেষ হলে শাহ শফীকে অ্যাম্বুলেন্সে তুলে চট্টগ্রামের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। …